ডালিম খান /নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার পুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান উন্নয়নের রুপকার চেয়ারম্যান খন্দকার হাসানুল হক সানি এলিছ। তার উন্নয়নের কথা রূপ কথার গল্পকেও হার মানায়। আর এ উন্নয়নের ছোয়া লেগেছে পুটিয়া ইউনিয়ন প্রতিটি ওর্য়াডে।খন্দকার হাসানুল হক এলিছ এক জন সৎ ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ। যিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে সমাজের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করে আসছেন। এছাড়াও যিনি সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও মাদক নির্মূলে ব্যাপক ভূমিকা রাখছেন। চেয়ারম্যান খন্দকার হাসানুল হক সানি এলিছ, তার ক্ষমতার ৫ বছর অতিক্রম হওয়ার মধ্যে দিয়ে ইউপি বাসীকে ইতিমধ্যে তার ক্ষমতার মাধুর্যতা দেখিয়েছেন, পাশাপাশি ইউনিয়নের একজন চেয়ারম্যান হিসাবে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছেন। পুটিয়া ইউপি’র সর্বস্তরের জনগণের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে খন্দকার হাসানুল হক সানি এলিছ দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। তিনি তার আগামীর পরিকল্পনা দিয়ে ভরিয়ে দিতে চান গোটা সমাজ ব্যবস্তাকে। পুটিয়া ইউপি’র জনগণকে সাথে নিয়েই এগিয়ে যেতে চান খন্দকার হাসানহুুল হক এলিছ, নির্বাচিত হয়েই তিনি এলাকার অবহেলিত মানুষের জীবন মান উন্নয়নের কথা চিন্তা করে সকল ধরনের সহযোগীতা করে যাচ্ছেন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, এতিমখানাসহ হতদরিদ্র মানুষদেরকে। রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, চলাচলের জন্য ফুটপাত নির্মাণ, জলাবদ্ধতা দূরীকরণ, ড্রেনেজ,পথিকদের জন্য বিশ্রামাগার নির্মাণসহ অনেকগুলো উন্নয়ন মূলক কাজ করেছেন তিনি সরজমিনে চেয়ারম্যান খন্দকার হাসানুল হক এলিছ
এর নির্বাচনী এলাকা ঘুরে দেখা যায় বিগত বছরের চেয়ে বর্তমান চেয়ারম্যানের অধীনে উন্নয়নের ছোয়া লেগেছে অনেক তথা তার এলাকার অবহেলিত অনেক এলাকার মানুষ বর্ষার মৌসুমে জনসাধারনের দূর্ভোগের কোন শেষ ছিলোনা ঠিক তখনই খন্দকার হাসানুল হক সানি এলিছ
চেয়ারম্যান এর উন্নয়নে লেগেছে হাতছানি।খন্দকার হাসানুল হক এলিছ অবদান চোখ জোরানো প্রতিটি প্রাইমারি স্কুলে ছাত্র ছাত্রীদের জন্য ব্যাগ,টিফিন বক্স,স্কুল ড্রেস দিয়েছেন।খন্দকার হাসানুল হক সানি এলিছ যাদের জমি আছে ঘর নাই তাদের অধিকাংশকে ঘর তৈরি করে দিচ্ছেন।খন্দকার হাসানুল হক এলিছ নির্বাচিত হওয়ার এখন পর্যন্ত এলাকায় বড় কোনো ধরনের জটিলতা দেখা যায়নি।আর এ সফল মানুষকেই আবারো চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চান পুটিয়া ইউপি’র ওয়ার্ডবাসী। এ ওয়ার্ডের রকিব ,আলম শাহিনসহ একাধিক তরুণদের সাথে কথা বলে জানা যায়, খন্দকার হাসানুল হক এলিছ, ভাই চেয়ারম্যান হয়ে এলাকার তরুণ ও যুব সমাজের জন্য অনেক কাজ করে যাচ্ছেন। তার সময় এলাকায় মাদক নির্মূলসহ অনেকগুলো উন্নয়নের কাজ করেছেন। তিনি আমাদের যুব সমাজকে নিয়ে নতুন কিছু করার চিন্তা ভাবনা করছেন।তারা আরও বলেন, খন্দকার হাসানুল হক সানি এলিছ একজন আদর্শবান, সৎ ও সুশিক্ষায় শিক্ষিত রাজনৈতিক ব্যক্তি। যার কাছে যে কোন সমস্যা নিয়ে গেলে সমাধান করার চেষ্টা করেন। রাত-দিন যখনই তার কাছে যাওয়া হয় তার দরজা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকে। আমরা এলাকাবাসী তার মতো একজন আদর্শ মানুষকে আবারও চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চাই।এক পথচারী বলেন, এ এলাকার ড্রেনেজ ব্যবস্থাসহ অসংখ্য রাস্তাঘাট খন্দকার হাসানুল হক এলিছ সাহেব করেছেন। রাস্তাঘাটে চলাচলের সুবিধার্থে ল্যাম্পপোস্ট স্থাপন, মশক নিধনসহ অসংখ্য কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন। যা বর্তমানের মানুষ এর সুবিধা ভোগ করছে। আমি চাই খন্দকার হাসানুল হক সানি এলিছ সাহেব আবারও নির্বাচিত হউক। তিনি নির্বাচিত হলে এ এলাকা আরো অনেক বেশি উন্নতি হবে। চেয়ারম্যান খন্দকার হাসানুল হক সানি এলিছ বলেন, আমি ইউপি নির্বাচনে আমার কয়েকটি অঙ্গীকারের মধ্যে ছিল অবহেলিত রাস্তার উন্নয়ন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ, দারিদ্রতা নির্মূল, সকল স্তরে শিক্ষার মানবৃদ্ধি ইত্যাদি। আর এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের একজন কর্মী হিসাবে কাজ করছি।তিনি আরও বলেন, আমি চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় নিষ্ঠার সাথে উন্নয়নের কাজ করার চেষ্টা করে যাচ্ছি। কতটুকু পেরেছি সেটা এ এলাকার মানুষ ভালো জানে। আমি এবারও চেয়ারম্যান পদ প্রত্যাশী। যদি আমি নির্বাচিত হই এ এলাকার মানুষের জন্য কাজ করবো।তিনি আরও জানান, আমি বঙ্গবন্ধুর আর্দশকে ধারণ করে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে আসছি। আমি চাই আমার এলাকার মানুষের জন্য, গরিব দুঃখীর জন্য কিছু করতে। আমি আপনাদের সন্তান। আমাকে আপনাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে এলাকার উন্নয়ন করার সুযোগ দিয়েছেন। আমি আপনাদের জন্য পুটিয়া ইউপি-কে ডিজিটাল নগরিতে রূপান্তিত করবো। আমার ইউনিয়নে কোন মাদক ব্যবসায়ী, কোন চাঁদাবাজ, কোন ভূমিদস্যু থাকবে না। আমি আপনাদেরকে কথা দিয়ে ছিলাম আমি আমার কথা কতটুক রাকতে পেরেছি আপনারা ভালো জানেন ।এলাকাবাসী বলেন খন্দকার হাসানুল হক এলিছ একজন ব্যক্তি নয় তিনি একটি প্রতিষ্ঠান। তিনি আমাদের অভিভাবক এবং পুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের যে উন্নয়ন করে যাচ্ছেন তা আমাদের ও পরবর্তী প্রজন্মের কাছে মডেল হয়ে থাকবে।
Leave a Reply