ব্রেকিং নিউজ ::
উত্তর সাধারচর পূর্ব পাড়া স: প্রা: বিদ‌্যাল‌য়ের বা‌র্ষিক ক্রীড়া প্রতি‌যোগিতা অনু‌ষ্ঠিত ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত উপজেলা ঘোষণা হতে যাচ্ছে শিবপুর শিবপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া,সাংস্কৃতিক ও পুরস্কার বিতরণ রায়পুরাতে এপেক্স ক্লাব অব ভৈরব নরসিংদীর উদ্যোগে ৫ টি ছাগল বিতরণ মাধবদী নুরালাপুর ইউ.পি নির্বাচনে নৌকা মনোনয়ন প্রত্যাশী চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো: জাকারিয়া জনমত জরিপে এগিয়ে রাতের আঁধারে কম্বলের ফেরিওয়ালা শিবপুরের শামীম গফুর নরসিংদী জেলা ছাত্রদলের নবগঠিত কমিটিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শিবপুরে আনন্দ মিছিল পুটিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সংবর্ধণা প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত জনপ্রিয়তা অর্জন করতে নয় জনগণের সেবা করতেই শামীম গফুরের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ শিবপুর পৌরসভায় মানবিক কার্যক্রমে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছেন শামীম গফুর
ছাগলকে জরিমানা করা সেই ইউএনও বদলি

ছাগলকে জরিমানা করা সেই ইউএনও বদলি

 

বগুড়ার আদমদিঘী উপজেলা কমপ্লেক্সে সরকারি বাগানের ফুল গাছ খাওয়ার অপরাধে ছাগলকে জরিমানা করা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সীমা শারমিনকে বদলি করা হয়েছে।

সীমা শারমিনের নতুন কর্মস্থল জাতীয় স্থানীয় সরকার প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট (এনআইএলজি)। সেখানে তাকে উপ-পরিচালক হিসেবে বদলি করা হয়।

গত ৮ জুন স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ খবর আসে।

বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম খান রাজু এ বিষয়টি নিশ্চিত করে সমকালকে বলেন, ‘এই বদলির সঙ্গে ছাগল আটক কিংবা তার মালিককে জরিমানা করার কোনো বিষয় নেই।’

আদমদীঘি উপজেলা হাসপাতালের পাশে তালশুন এলাকার অবসরপ্রাপ্ত বিজিবি সদস্য জিল্লুর রহমানের স্ত্রী সাহারা বেগম বাড়িতে ছাগল পালন করেন। তার একটি ছাগল গত ১৭ মে পার্শ্ববর্তী আদমদীঘি উপজেলা পরিষদ চত্বরে ফুল বাগানে গিয়ে কয়েকটি গাছের পাতা খেয়ে ফেলে।

বিষয়টি জানার পর আদমদীঘির ইউএনও সীমা শারমিন ওইদিন বেলা ১১টার দিকে নিরাপত্তা কর্মীদের মাধ্যমে ছাগলটি ধরে আনেন। এরপর সাহারা বেগমকে ডেকে আনেন উপজেলা কার্যালয়ে। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ২ হাজার টাকা জরিমানা আদায়ের নির্দেশ দেন সীমা শারমিন।

সাহারা খাতুনের জরিমানার ২ হাজার টাকা না দিলে ছাগল ফেরত দেওয়া হবে না বলে জানিয়ে দেন সীমা।

সাহরা খাতুনের অভিযোগ, সেদিন অনেক অনুরোধ করার পরেও ইউএনও ছাগল ফেরত দিতে রাজি হননি। এমনকি এর পর কয়েক দফা যোগাযোগ করা হলেও ছাগলটিকে ফেরত দেওয়া হয়নি।

ঐ ছাগলকে প্রথমে আনসার বাহিনীর হেফাজতে রাখা হয়। এরপর উপজেলা পরিষদের নিরাপত্তা কর্মী আনসার আলীর হেফাজতে রাখা হয়। পরবর্তীতে ২২ মে থেকে ছাগলটি স্থানীয় ওয়েল্ডিং মিস্ত্রী কাজলের তত্ত্বাবধানে রাখা হয়।

এ খবর চাওর হলে গত ২৭ মে বিকালে ছাগলটি সাহারা খাতুনকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, ব্যাপক সমালোচনার মুখে ইউএনও সীমা শারমিনই পরে জরিমানার ২ হাজার টাকা অন্যের মাধ্যমে পরিশোধ করেছিলেন। তবে ওই ঘটনা নিয়ে সেদিন তিনি কোনো কথা বলতে রাজি হননি।

সামাজিক যোগাযোগ এ শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

© সকল স্বত্ব www.muktasangbad.com অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত