স্বাস্থ্যসেবায় অবদানের জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাতীয় পুরস্কার পেলেন ডাঃ ফারহানা আহমেদ
- আপডেট সময় : ০১:২৮:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ এপ্রিল ২০২২
- / ৭৭৮ বার পড়া হয়েছে
মাহবুব খান: স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাতীয় পুরস্কার পেল ৪৭ প্রতিষ্ঠান। বিভাগীয় কমিউনিটি হেলথ সার্ভিস ক্যাটাগরিতে ৩য় পুরস্কার পেলেন শিবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ ফারহানা আহমেদ।
স্বাস্থ্যখাতে অবদান রাখায় দশ ক্যাটাগরিতে ৪৭ প্রতিষ্ঠানকে ‘স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাতীয় পুরস্কার-২০২০’ দেওয়া হয়েছে।বৃহস্পতিবার (৩১ মার্চ) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সেবা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের হাতে এ পুরস্কার তুলে দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
জাহিদ মালেক বলেন, যারা পুরস্কার পেয়েছেন, এটা তাদের ভালো কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ পুরস্কার। আর যারা পাননি তাদের ভালো কাজে আগ্রহ বাড়াবে এবং যারা পেয়েছেন তাদের অনুপ্রাণিত করবে। চেষ্টা করছি, দেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের জন্য। স্বাস্থ্যখাতের প্রত্যেকটি সেক্টরে আমরা ভালো করেছি।
কমিউনিটি হেলথ সার্ভিস ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছে যশোরের কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। দ্বিতীয় হয়েছে খুলনার ফুলতলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও তৃতীয় হয়েছে বরিশালের বানারিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।
বিভাগীয় কমিউনিটি হেলথ সার্ভিস ক্যাটাগরিতে প্রথম বরিশাল বিভাগের নাজিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, দ্বিতীয় চট্টগ্রাম বিভাগের রামগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও তৃতীয় ঢাকার শিবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।
শীর্ষ পাঁচটি জেলাশহর হাসপাতাল ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছে ঢাকা বিভাগের কিশোরগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতাল, দ্বিতীয় কক্সবাজার সদর হাসপাতাল ও তৃতীয় হয়েছে খুলনার ঝিনাইদহ জেলা হাসপাতাল।
শীর্ষ পাঁচটি সিভিল সার্জন অফিস ক্যাটাগরিতে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে যথাক্রমে খুলনা বিভাগের ঝিনাইদহ, যশোর ও সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন অফিস।
শীর্ষ দু’টি বিভাগীয় স্বাস্থ্য অফিসে প্রথম খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য অফিস ও দ্বিতীয় বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য অফিস।শীর্ষ দুই বিশেষ পোস্ট গ্রাজুয়েট কলেজ ও হাসপাতাল ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছে ঢাকা বিভাগের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল ও দ্বিতীয় হয়েছে ঢাকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অপথালমোলজি।
শীর্ষ তিনটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, দ্বিতীয় হয়েছে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতাল ও তৃতীয় হয়েছে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল।